[Exclusive] হ্যান্ডস-অন রিভিউঃ Walton Primo Z

[Exclusive] হ্যান্ডস-অন রিভিউঃ Walton Primo Z

Primary taView

 স্বল্পমূল্যে ক্রেতাদের আকর্ষণীয় সব ফিচারের স্মার্টফোনের সাথে পরিচয় দেওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম অগ্রগণ্য প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন ! দেশের বাজারে অপেক্ষাকৃত কমমূল্যে অধিক ফিচার সংবলিত স্মার্টফোন ক্রেতাদের হাতে তুলে দেওয়ার লক্ষ্যে যেসব প্রতিষ্ঠান কাজ করে যাচ্ছে ওয়ালটন তাদের মধ্যে অন্যতম। এরই ধারাবাহিকতায় তারা এবারে বাজারে আনতে যাচ্ছে আধুনিক সব ফিচার সংবলিত Primo Z সিরিজের দ্বিতীয় স্মার্টফোন Walton Primo Z
খ্যাতনামা চিপসেট নির্মাতা কোয়ালকমের স্ন্যাপড্রাগন ৮০০ প্রসেসরসমৃদ্ধ এই ফোনে LTPS প্রযুক্তিসম্পন্ন (Low Temperature PolySilicon) ৪.৭ ইঞ্চির আইপিএস ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে, যার রেজ্যুলেশন ১০৮০x১৯২০ পিক্সেল। এর ডিসপ্লের পিক্সেল ডেনসিটি ৪৬৯ পিপিআই। আর এর ডিসপ্লের নিরাপত্তায় থাকছে কর্নিংয়ের তৃতীয় প্রজন্মের গরিলা গ্লাস । ২ গিগাবাইট র‍্যামের এই ফোনে চমৎকার গ্রাফিক্স নিশ্চিত করতে শক্তিশালী অ্যাড্রেনো ৩৩০ জিপিউ ব্যবহার করা হয়েছে। চমৎকার কনফিগারেশনের এই ফোনটির অন্যতম উল্লেখযোগ্য দিক হলো এতে ফোর-কে রেজোল্যুশনের ভিডিও প্লেব্যাকের সুবিধা রয়েছে।
primo z hands-on
ব্যবহারকারীদের চমৎকার ছবি তোলার অভিজ্ঞতা দিতে ওয়ালটনের আপকামিং এই ফোনে BSI সেন্সরযুক্ত ১৬ মেগাপিক্সেলের রিয়ার ক্যামেরার পাশাপাশি থাকছে ৪ আলট্রা মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা। Primo Z স্মার্টফোনটিতে ১৬ গিগাবাইট ইন্টারনাল মেমোরী দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে ১৩ গিগাবাইট ব্যবহারযোগ্য। তবে এই ফোনে কোন এক্সটারনাল মেমোরী কার্ড ব্যবহারের সুবিধা নেই। অবশ্য OTG সুবিধা থাকায় ব্যবহারকারী এতে পেনড্রাইভ, এক্সটারনাল হার্ডডিস্কসহ বিভিন্ন ধরণের ইউএসবি ড্রাইভ ব্যবহার করে এক্সটারনাল মাইক্রো-এসডি কার্ড ব্যবহারের সুবিধা না থাকার অভাব দূর করতে পারবেন।
বাজারে আসা নিত্যনতুন সব স্মার্টফোনের হ্যান্ডস-অন রিভিউ পাঠকদের সামনে তুলে ধরার ধারাবাহিকতায় ওয়ালটনের নতুন স্মার্টফোন Primo Z এর ডিজাইন, ব্যাটারী ব্যাকআপ, গেমিং পারফরম্যান্স, বেঞ্চমার্ক স্কোর, ক্যামেরা পারফরম্যান্স প্রভৃতি বিশ্লেষণধর্মী তথ্য পাঠকদের জানাতেই আজ থাকছে Walton Primo Z এর Exclusive Hands-on Review
primo z hands-on
প্রিয় পাঠক, চলুন তাহলে একনজরে Primo Z এর উল্লেখযোগ্য ফিচারসমূহ দেখে নেওয়া যাক -
  • অ্যান্ড্রয়েড ৪.৪.২ কিটক্যাট অপারেটিং সিস্টেম
  • গরিলা গ্লাস ৩ সমৃদ্ধ ৪.৭ ইঞ্চির ডিসপ্লে
  • ২.২ গিগাহার্টজ কোয়াডকোর কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮০০ প্রসেসর
  • ২ গিগাবাইটের র‍্যাম
  • অ্যাড্রেনো ৩৩০ জিপিউ
  • ১৬ মেগাপিক্সেলের রিয়ার ক্যামেরা
  • ৪ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা
  • ১৬ গিগাবাইটের ইন্টারনাল মেমোরী
  • সিঙ্গেল সিম
  • ওটিজি সাপোর্ট
  • ২,৩০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারী
primo z specs
এবারে তাহলে বিস্তারিত রিভিউয়ের দিকে যাওয়া যাক-
আনবক্সিং:
Primo Z স্মার্টফোনটির বক্সে যা যা রয়েছে –
  • হ্যান্ডসেট
  • ব্যাটারী
  • চার্জার অ্যাডাপ্টার
  • ডাটা ক্যাবল
  • ওটিজি ক্যাবল
  • ইয়ারফোন
  • ইউজার ম্যানুয়াল
  • ওয়ারেন্টি কার্ড
অপারেটিং সিস্টেমঃ
Primo Z ফোনটিতে অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে অ্যান্ড্রয়েডের আপডেটেড সংস্করণ অ্যান্ড্রয়েড ৪.৪.২ কিটক্যাট ব্যবহার করা হয়েছে।
primo z os
f2
বিল্ড কোয়ালিটি ও ডিজাইনঃ 
প্রিমো জেড স্মার্টফোনটি বেশ আকর্ষণীয় ও নজরকাড়া ডিজাইনের। এর পেছনের অংশে রয়েছে অ্যালুমিনিয়ামের আবরণ, ফলে এই ফোনটি গ্রিপ করলেই বেশ প্রিমিয়াম একটা ভাব জাগে। এই ফোনের উপরের অংশে রয়েছে ৩.৫ মিলিমিটার অডিও পোর্ট আর নিচের অংশে রয়েছে ইউএসবি ২.০ পোর্ট । ফোনটির একপার্শ্বের অংশে রয়েছে ভলিউম কী আর এর পাওয়ার কী দেওয়া হয়েছে ফোনের নিচের অংশে। ১৩৬.৯ মিলিমিটার উচ্চতার এই ফোনটি প্রস্থে ৬৫ মিলিমিটার আর এর পুরুত্ব ১০.২ মিলিমিটার। হালকা গড়নের এই ফোনের ওজন মাত্র ১৩৯.৫ গ্রাম (ব্যাটারীসহ) ।
primo z hands-on
প্রিমো জেড স্মার্টফোনটির পেছনের দিকে উপরের অংশে আছে রিয়ার ক্যামেরার লেন্স ও ফ্ল্যাশলাইট আর নিচের দিকে রয়েছে স্পীকার। এছাড়া সম্মুখভাগে ফ্রন্ট ক্যামেরা, সেন্সর, স্পীকার প্রভৃতি তো রয়েছেই। এর পাশাপাশি এই ফোনে হোম/মেনু, অপশন ও ব্যাক – এই তিনটি বাটন রয়েছে। এছাড়া এই ফোনের সিম স্লটটি বাইরের দিকে দেওয়া হয়েছে।
primo z front
primo z back
ইউজার ইন্টারফেসঃ
অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহৃত হওয়ায় এই ফোনের ইউজার ইন্টারফেসে তেমন কোন বৈচিত্র্য লক্ষ্য করা যায়নি, দেখুন ফোনটির নোটিফিকেশন বার, হোমস্ক্রীন, উইজেট বার, ডায়ালপ্যাড ও অন্যান্য-
primo z ui
ডিসপ্লেঃ
এই ফোনে LTPS প্রযুক্তিসম্পন্ন (Low Temperature PolySilicon) ৪.৭ ইঞ্চির আইপিএস ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে, আর এর ডিসপ্লের রেজ্যুলেশন হলো ১০৮০x১৯২০ পিক্সেলের। ডিসপ্লের নিরাপত্তার জন্য এতে কর্নিংয়ের ৩য় প্রজন্মের গরিলা গ্লাস ব্যবহার করা হয়েছে।
সিপিউঃ 
সিপিউ হিসেবে এই ফোনে রয়েছে ২.২ গিগাহার্টজ গতির কোয়াডকোর প্রসেসর, ফলে এই ফোনে মাল্টিটাস্কিং, এইচডি গেমিং প্রভৃতি বেশ স্মুথলি করা যায়।
চিপসেটঃ 
Walton Primo Z ফোনটিতে শক্তিশালী পারফরম্যান্স নিশ্চিত করতে খ্যাতনামা চিপসেট নির্মাতা কোয়ালকমের স্ন্যাপড্রাগন ৮০০ চিপসেট ব্যবহৃত হয়েছে ।
জিপিউঃ 
ওয়ালটন প্রিমো জেড-এ শক্তিশালী অ্যাড্রেনো ৩৩০ জিপিউ ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে এর গ্রাফিক্স কোয়ালিটি কিংবা গেমিং পারফরম্যান্স নিঃসন্দেহে চমৎকার।
primo z chipset gpu
মেমোরীঃ 
Primo Z স্মার্টফোনটিতে ১৬ গিগাবাইট ইন্টারনাল মেমোরী দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে প্রায় ২ গিগাবাইট ইন্টারনাল স্টোরেজ হিসেবে আর ১০ গিগাবাইট ফোন স্টোরেজ হিসেবে ব্যবহারযোগ্য। তবে এই ফোনে কোন এক্সটারনাল মেমোরী কার্ড ব্যবহারের সুবিধা নেই। অবশ্য OTG সুবিধা থাকায় ব্যবহারকারী এতে পেনড্রাইভ, এক্সটারনাল হার্ডডিস্কসহ বিভিন্ন ধরণের ইউএসবি ড্রাইভ ব্যবহার করে এক্সটারনাল মাইক্রো-এসডি কার্ড ব্যবহারের সুবিধা না থাকার অভাব দূর করতে পারবেন।
primo z hands-on memory
র‍্যামঃ 
এই ফোনে রয়েছে ২ গিগাবাইটের র‍্যাম, যার মধ্যে প্রায় ১.৮ গিগাবাইট ব্যবহারযোগ্য। এতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অ্যাপস ইন্সটল করলেও র‍্যামের প্রায় অর্ধেক ফাঁকাই থাকে। এতে Facebook, Chrome, PowerAMP সহ প্রয়োজনীয় নানা অ্যাপ্লিকেশন রানিং থাকার পরেও ৮৪১ মেগাবাইট র‍্যাম ফাঁকা ছিলো।
primo z review ram
ক্যামেরাঃ 
Primo Z স্মার্টফোনটিতে দেওয়া হয়েছে ১৬ মেগাপিক্সেলের রিয়ার ক্যামেরা, উন্নতমানের ছবি তোলা নিশ্চিত করতে এর ক্যামেরায় BSI সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়া ক্যামেরায় অটোফোকাস, এলইডি ফ্ল্যাশ প্রভৃতি সুবিধাতো থাকছেই।
দেখুন দিনের আলোতে এই ফোনের ক্যামেরায় তোলা ছবিঃ
primo z camera sample
primo z camera sample 2
primo z camera sample 3
রাতের বেলা তোলা ছবিঃ
primo z camera sample at night
এসবের পাশাপাশি হালের ক্রেজ সেলফি তোলা কিংবা ভিডিও কলিংয়ের জন্য আছে ৪ আলট্রা মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা।
মাল্টিমিডিয়াঃ 
Primo Z এ রয়েছে ৩.৫ মিলিমিটারের অডিও জ্যাক। এর সাথে যে হেডফোনটি দেওয়া হয় তার সাউন্ড কোয়ালিটি ভালোই লেগেছে, এর অডিও সাউন্ড কোয়ালিটিও বেশ সুন্দর। এই ফোনে আরো আছে এফএম রেডিও, সে সাথে থাকছে এফএম রেডিও রেকর্ডার। ফলে আপনি চাইলে আপনার পছন্দের কোন রেডিও প্রোগ্রাম অনায়াসেই রেকর্ড করতে পারবেন।
primo z review multimedia
পূর্বেই বলেছি এই ফোনে রয়েছে ফোর-কে রেজোল্যুশনের ভিডিও প্লেব্যাকের সুবিধা, পাশাপাশি আইপিএস ডিসপ্লে ব্যবহৃত হওয়ায় আপনার ভিডিও দেখার অভিজ্ঞতাও হবে বেশ দারুণ।
primo z video review
গেমিং পারফরম্যান্সঃ 
তরুণ প্রজন্মের স্মার্টফোন কেনার পেছনে গেমিংয়ের উদ্দেশ্যটাই মূখ্য ভূমিকা পালন করে। সেদিক বিবেচনায় স্ন্যাপড্রাগন ৮০০ চিপসেটসমৃদ্ধ প্রসেসর, অ্যাড্রেনো ৩৩০ জিপিউ ও ২ গিগাবাইট র‍্যামের এই ফোনে গেমিংয়ের জন্য হতে পারে আদর্শ। এই ফোনে মডার্ন কমব্যাট ৪, মাইন ক্র্যাফট, কিংডম রাশ, ক্ল্যাশ অব ক্ল্যান্স, অ্যাসফাল্ট ৮, রিয়াল ক্রিকেট, টেম্পল রান ২ প্রভৃতি জনপ্রিয় গেম কোন ধরণের ল্যাগিং ছাড়াই খেলা গেছে। তবে টানা ১ ঘন্টার বেশি গেম খেললে এই ফোন কিছুটা গরম হয়।
primo z hands-on gaming performance
primo z hands-on gaming performance more
কানেক্টিভিটিঃ
এই ফোনে ব্লুটুথ ৪.০, ওয়াইফাই, ওয়্যারলেস হটস্পট প্রভৃতি কানেক্টিভিটি সুবিধা রয়েছে। এছাড়া জিপিএস নেভিগেশন সুবিধাতো রয়েছেই।
সিমঃ 
অন্যান্য ফ্ল্যাগশিপ ফোনের ন্যায় Primo Z এ-ও একটিমাত্র সিম ব্যবহারের সুবিধা বিদ্যমান।
ব্যাটারীঃ 
৪.৭ ইঞ্চি ডিসপ্লে সংবলিত Primo Z এ ২,৩০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারী ব্যবহার করা হয়েছে। এর ব্যাটারী ব্যাকআপ সন্তোষজনক। একবার ফুল চার্জ দিলে টানা ৬ ঘন্টা থেকে ৭ ঘন্টা ইন্টারনেট ব্রাউজ করা যায়। এছাড়া একবার ফুল চার্জে টানা ৫-৬ ঘন্টা এইচডি ভিডিও উপভোগ করা যায়।
ওটিজিঃ 
ওয়ালটনের নতুন এই ফোনে রয়েছে OTG (USB On The Go) সুবিধা। ফলে ব্যবহারকারী এতে মাউস, কীবোর্ড, পেনড্রাইভ, এক্সটারনাল হার্ডডিস্কসহ বিভিন্ন ধরণের ইউএসবি ড্রাইভ ব্যবহার করতে পারবেন।
primo z otg support
বেঞ্চমার্কঃ 
কোন ডিভাইসের সক্ষমতা যাচাইয়ের জন্য সাধারণত বেঞ্চমার্ক স্কোর যাচাই করা হয়ে থাকে। Primo Z এর বেঞ্চমার্ক স্কোর যাচাইয়ের জন্য বেঞ্চমার্ক যাচাইয়ের জনপ্রিয় অ্যাপ AnTuTu বেছে নেওয়া হয়েছিলো। AnTuTu তে এর স্কোর এসেছে ৩৯,৮৫২ । AnTuTu স্কোরের দিক থেকে Xiaomi Mi3, Google Nexus 5, LG G3, HTC One, Asus Zenfone 5 প্রভৃতি ফোনের উপরে এর অবস্থান।
primo z antutu benchmark
বেঞ্চমার্ক যাচাইয়ের আরেক অ্যাপ NenaMark এ Primo Z এর স্কোর এসেছে ৫৯.৩
primo z hands-on nenamark score
স্পেশাল ফিচারঃ 
এই ফোনে স্পেশাল ফিচার হিসেবে রয়েছে স্মার্ট জেশ্চার, নোটিফিকেশন লাইট প্রভৃতি সুবিধা।
f5
f11
OTA আপডেট সুবিধাঃ
ওয়ালটনের সাম্প্রতিককালের অন্যান্য ফোনের ন্যায় এই ফোনেও OTA বা Over The Air আপডেট সুবিধা রয়েছে, যার ফলে পিসির সাথে সংযুক্ত করা ছাড়াই এর সফটওয়্যার আপডেট করা যাবে।
primo z hands-on ota
মূল্যঃ 
শক্তিশালী হার্ডওয়্যার, আকর্ষণীয় ডিজাইন ও চমৎকার সব ফিচারসংবলিত Primo Z স্মার্টফোনটির মূল্য ২৪,৪৯০ টাকা নির্ধারণ করেছে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ। একই কনফিগারেশনের অন্যান্য ফোনের তুলনায় এই মূল্যকে হাতের নাগালে বলাটা হয়তো বাড়াবাড়ি হবেনা।
Primo Z এর ভালো লাগার দিকসমূহঃ
  • আকর্ষণীয় গড়ন ও চমৎকার ডিজাইন
  • শক্তিশালী হার্ডওয়্যার
  • চমৎকার ক্যামেরা পারফরম্যান্স
Primo Z এর সীমাবদ্ধতাঃ
  • এক্সটারনাল মেমোরী কার্ড ব্যবহারের সুবিধা না থাকা
primo z
চূড়ান্ত সিদ্ধান্তঃ
যারা সুলভে উচ্চ কনফিগারেশনের স্মার্টফোন কিনতে চান, আকর্ষণীয় ডিজাইন, দারুণ সব ফিচার, উন্নত সব কনফিগারেশনের সমাহার প্রভৃতি নানাদিক মিলিয়ে Primo Z স্মার্টফোনটি হতে পারে তাদের আদর্শ পছন্দ।
দেশীয় ক্রেতাদের হাতে সুলভ মূল্যে অপেক্ষাকৃত মানসম্পন্ন স্মার্টফোন তুলে দেওয়ার লক্ষ্যে যেসব প্রতিষ্ঠান কাজ করে যাচ্ছে ওয়ালটন তাদের মধ্যে অগ্রগণ্য। ভবিষ্যতে আরও উন্নত কনফিগারেশনের স্মার্টফোন সুলভমূল্যে বাজারে আনবে ওয়ালটন – এমনটাই প্রত্যাশা।
Primo Z সম্পর্কে আপনাদের মূল্যবান প্রশ্ন কিংবা মন্তব্য কমেন্টে লিখুন। নতুন কোন স্মার্টফোনের হ্যান্ডস-অন রিভিউ নিয়ে আবারও দেখা হবে আপনাদের সাথে। সবাই ভালো থাকুন আর থাকুন প্রিয়টেকের সাথে।
তথ্যসূত্র: ইন্টারেনট

Post a Comment

Previous Post Next Post